কালেক্টরেট পার্ক, যা যশোর জেলা সদরে ভৈরব নদীর তীরে কালেক্টরেট ভবন চত্বরে অবস্থিত।
জানা যায়, পূর্বে এটি ‘নিয়াজ পার্ক’ হিসেবে পরিচিত ছিলো। যা বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামের ঐতিহ্য বহন করছে।
এখানে রয়েছে-
- বিভিন্ন জাতের গাছপালা
 - ফ্লাওয়ার পার্ক
 - পুকুর
 - ফ্রি ওয়াইফাই
 - হাটার রাস্তা
 - বসার বেঞ্চ
 
কালেক্টরেট পার্ক যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে যশোরে আসতে হবে।
যশোরে যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
 - আবদুল্লাহপুর
 - মহাখালী
 - কল্যাণপুর
 
বাসসমূহ–
- হানিফ
 - এসপি গোল্ডেন লাইন
 - দেশ ট্র্যাভেলস
 - শ্যামলী
 - সোহাগ
 - গ্রীনলাইন
 
ট্রেনসমূহঃ
ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যশোর রেল স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
- সুন্দরবন এক্সপ্রেস
 - চিত্রা এক্সপ্রেস
 
বিমানসমুহঃ
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যশোর যাওয়ার ফ্লাইটসমূহ-
- বাংলাদেশ বিমান
 - ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
 - নভোএয়ার
 
যশোর থেকে কালেক্টরেট পার্ক
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে কালেক্টরেট পার্ক যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য যশোরে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
যশোরের রিসোর্টসমূহ–
- সার্কিট হাউজ
 - হোটেল হাসান ইন্টারন্যাশনাল
 - হোটেল আরএস ইন্টারন্যাশনাল
 - জাবীর ইন্টারন্যাশনাল হোটেল
 - হোটেল শামস ইন্টারন্যাশনাল
 - হোটেল সিটি প্লাজা ইন্টারন্যাশনাল
 
উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং জনিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
যশোরের হোটেলসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।
কালেক্টরেট পার্ক ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত ভ্রমণ সুবিধা
 - পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানো
 - সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি
 
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন
 - স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন
 - পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন
 
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।
#যশোর পার্ক, #যশোর, #বাংলাদেশ

